পাথরকুচি গাছের উপকারিতা

 

 

যেসব ঔষধি গাছ প্রাচীনকাল থেকে চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে, আসছে তার মধ্যে পাথরকুচি গাছ অন্যতম।পাথরকুচি বিরুৎজাতীয় একটি ঔষধি উদ্ভিদ। পাথরকুচি গাছ দেহের জন্য অনেক উপকারি।

পাথরকুচি-গাছের-উপকারিতা
পাথরকুচি গাছের উপকারিকা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান! তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য। এই আর্টিকালের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন পাথরকুচি গাছের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্রঃপাথর কুচি গাছের উপকারিতা ও অপকারিতা।  

পাথরকুচি গাছের উপকারিতা  

পাথরকুচি গাছের উপকারিতা। প্রাচীন কাল থেকে ঔষধি উপকরণ হিসেবে পাথরকুচি গাছ ব্যবহার করা হয়। পাথরকুচি গাছ বিভিন্ন ঔষধি উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। পাথরকুচি গাছের চারা সংগ্রহ করা অনেক সহজ তাই এই গাছ রপন  এবং বড় করে তুলতে খুব একটা কষ্ট হয় না। চিকিৎসক ও বিজ্ঞানীদের মতে গাছের পাতা কিডনি ও উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন রোগের বিশেষ উপকার আছে।


পাথরকুচি গাছের ও পাতার উপকারিতা অনেক। বিশেষ করে পাথরকুচি গাছের পাতাসকালে খেলে এর উপকার দ্বিগুণ পাওয়া যায়।পাথরকুচি গাছের পাতা শিশুদের পেট ব্যথায় অনেক কার্যকরীযদি কেউ পাইলস বা শ্বেতসার রোগে ভোগে থাকেন তাহলে সকালে খালি পেটে পাথরকুচি পাতার রস পানির সাথে মিশিয়ে খেলে শিকড় থেকে রোগ নির্মল হয়ে যাবে।

এছাড়াও কাটা বা জ্বালা পরার স্থানে পাথরকুচি পাতা পিষে লাগানোর ফলে উপকৃত হবেন। পাথরকুচির পাতা ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে খুবই উপকারী।পাথরকুচি গাছের পাতা যেসব রোগ নির্মূল করতে সাহায্য করে, সেসব রোগ হল।
  1. পেট ফাঁপা
  2. মেহ
  3. রক্ত পিত্ত 
  4. সর্দি  
  5. শিশুদের পেট ব্যথা 
  6. ত্বকের যত্ন  

খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয় 

পাথরকুচির পাতা খাওয়ার উপকারিতা খালি পেটে। সকালে খালি পেটে পাথরকুচি পাতা পিষে রস করে খেলে বিভিন্ন ধরনের রোগ আজ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। পাথরকুচি পাতার রস হালকা গরম পানির সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। পাথরকুচি পাতার ব্যবহার হাজার বছর ধরে আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে কাজ করে আসে। 


পাথরকুচি পাতার রস খালি পেটে খেলে পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা যেমন পেট ফাঁপা পেট ব্যাথা থেকে শুরু করে সকল ধরনের পেটের সমস্যা দূর হয়ে যায়।চার থেকে পাঁচটি পাথরকুচিরপাতা এবং এক চা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে দিলে দুই বার খান প্রথম দিন থেকে এর উপকারিতা বুঝতে পারবেন।পাথরকুচি পাতা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের নাইট্রোক্সাইড প্রলেপ বাড়িয়ে দেয়। আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী।


পাথরকুচি পাতার রসের উপকারিতা। আমাদের জেনে রাখা ভালো যে, পাথরকুচির পাতা বিষে কপালের লাগালে ৫ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে আপনার মাথা ব্যথা দূর হয়ে যাবে।  এবং শরীরের ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে, এক্ষেত্রে সকালে খালি পেটে দুই থেকে তিনটি পাথরকুচির পাতা ভালোভাবে ধুয়ে নিয়ে চিবিয়ে খান কিছুদিন খেলে এর উপকার লক্ষ্য করতে পারবেন।

পাথরকুচি পাতা খাওয়ার নিয়ম 

পাথরকুচি গাছের উপকারিতা এবং এর পাতা খাওয়ার নিয়ম। বিশেষ করে পাথরকুচি গাছের পাতা সকালে খেলে এর উপকার দ্বিগুণ পাওয়া যায়। তাই প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠার পর দুই থেকে তিনটি পাথরকুচি পাতা চিবিয়ে আস্তে আস্তে খেয়ে ফেলুন দিনের মধ্যে তার ফলাফল লক্ষ্য করতে পারবেন।

পাথরকুচি পাতা দিনে দুই থেকে তিনবার খাওয়া যেতে পারে পাথরকুচি গাছের পাতা গাছ থেকে সংগ্রহ করার পর ভালোভাবে পরিস্কার পানিতে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর আপনি চাইলে চিবিয়ে খেতে পারেন এবং পিষে রস করে মধু বা চিনি দিয়ে খেতে পার।পাথরকুচি পাতার রস ইউরিন ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে এবং অতিরিক্ত তৃষ্ণা নিরাময়ের জন্য উপকারী।

পাথরকুচি পাতা একটি ভেষজ উদ্ভিদ, যা শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা ঘরোয়া পদ্ধতিতে নিরাময় করে।প্রতিদিন সকালে এবং সন্ধ্যায় ৪০ থেকে ৬০ মিলিমিটার করে পান করুন, এছাড়া এই পাতার রস খেলে রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও সর্দির জন্য পাথরকুচি পাতা অনেক উপকারী অতিরিক্ত ঠান্ডা লেগে গেলে রাতে ঘুমানোর আগে পাথরকুচি পাতার রস করে হালকা গরম পানি সেবন করুন।


পাথরকুচি পাতার অপকারিতা 

পাথরকুচি গাছের উপকারিতা। পাথরকুচি পাতার অপকারিতা বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক। ইতিমধ্যেই আমরা পাথরকুচি পাতা খাওয়ার অনেক উপকারিতা জেনেছি এখন এর ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে জানব। পাথরকুচি গাছের পাতার যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি অপকারিতা ও রয়েছে অতিরিক্ত মাত্রায় পাথরকুচি পাতার রস সেবন করা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক।

যাদের শরীরে অতিরিক্ত এলার্জি রয়েছে তাদের পাথরকুচি পাতা খাওয়ার ফলে এলার্জির আরো বৃদ্ধি পেতে পারে। অতিরিক্ত পাথরকুচি পাতার রস খেলে ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত হতে পারে।গর্ভাবস্থায় পাথরকুচি পাতা খাওয়া একদমই উচিত নয় এতে করে,গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। পাথরকুচি পাতা নিয়মিত খাওয়ার ফলে মুখের রুচি কমিয়ে দেয় এবং ক্ষুধা কমিয়ে দেয়।

পাথরকুচি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেক কিছুই জানলাম। যাদের অতিরিক্ত মাত্রায় সমস্যা রয়েছে তারা ডাক্তারের পরামর্শ ধারা পাথরকুচির পাতা খাবেন না এতে পাথরকুচি পাতার ক্ষতিকারক প্রভাব পড়তে পারে। মানুষের ক্ষেত্রে পাথরকুচি পাতা উপকারিতা থাকলেও অনেকের ক্ষেত্রে অপকারিতা ও রয়েছে। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক পাথরকুচির পাতা কোথায় কোথায় পাওয়া যায়।

পাথরকুচি পাতা কোথায় কোথায় পাওয়া যায় 

পাথরকুচি গাছের উপকারিতা। পাথরকুচি গাছের উপকারিতা এবং এই গাছ কোথায় কোথায় পাওয়া যায়। চলুন জেনে নেই, সাধারণত পাথরকুচির গাছ বনে জঙ্গলে দেখা যায়। পাথরকুচি গাছ একটি গুনী ঔষধি গাছ। পাথরকুচির চারা সংগ্রহ করা অনেক সহজ কারণ পাথরকুচি গাছের পাতা থেকে চারা সংগ্রহ করা যায়। পাথরকুচি পাতার ভাঁজে ভাঁজে চারা গজা। 

পাথরকুচি গাছ ছাদের ওপর করার জন্য একটু টবে কিছুটা মাটি নিয়ে প্রাপ্তবয়স্ক গাছ থেকে পাথরকুচির পাতা সংগ্রহ করে মাটির উপর রেখে দিলে তা থেকে যারা জন্মায়। পাথরকুচি গাছের খুব বেশি পরিচর্যা নিতে হয় না।মূলত পাথরকুচি গাছ ঢালু জমিতে হয়ে থাকে। চট্টগ্রাম ওর রাঙ্গামাটি এলাকায় এই পাথরকুচি বেশি দেখা যায়।

 পাথরকুচি গাছ আকারেও অনেক ছোট হয় যার ফলে যেখানে সেখানে এটি অর্পণ করা সম্ভব।পাথরকুচি গাছ রোগ প্রতিরোধে অতুলনীয় কাজ করে। পাথরকুচি গাছের গুনাগুন অনেক বেশি থাকায় অনেকে এটি বাসার ছাদে এবং বাসার আশেপাশে উঠান আঙ্গিনায় রোপন করে থাকে। পাথরকুচি গাছ ত্বকের জন্য অনেক ভালো।

পাথরকুচি পাতার ব্যবহারের ফলে মুখের দাগ ব্রণের দাগ দূর করতে অনেক সাহায্য করে। তাহলে গাছের গুণাবলী এবং বৈশিষ্ট্য অনেক ভালো হবে। যেহেতু পাথরকুচি গাছের গুনাগুন অনেক বেশি সে ক্ষেত্রে আমরা এটি বাসার আঙ্গিনায় বা উঠানে রোপন করে রাখলে আমাদের প্রয়োজনে আসবে। চলুন এবার এক নজরে জেনে নেই পাথরকুচি গাছ লাগানোর নিয়ম।


পাথরকুচি গাছ লাগানোর নিয়ম 

পাথরকুচি গাছের উপকারিতা।পাথরকুচি গাছের পাতা খুব উপকারী তাই চলুন জেনে নেই পাথরকুচি গাছ লাগানোর নিয়ম। পাথরকুচির বংশবিস্তার এবং নতুন চারা উৎপাদন করা খুবই সহজ একটি পরিপক্ক পাতা ছিড়ে রস জাতীয় মাটির উপরে বিছিয়ে রাখলে পাতার কিনার থেকে অনেক চারা বের হয়। পাথরকুচি গাছের বিশেষ কোন যত্ন নিতে হয় না।

তবে মাঝেমধ্যে আশেপাশের আগাছা পরিষ্কার করে একটু পানি সেচ দিলেই এই গাছ অনেক ভালোভাবে বড় হয়ে। পাতা থেকে চারা গজানোর পর যারা সংরক্ষণ করে মাটিতে রোপন করতে হয়। এরপর মাঝে মাঝে গাছের গোড়ার মাটি আলগা করে দিতে হবে এবং পানি শেষ দিতে হবে।পাথরকুচি গাছ লাগানোর পূর্বে দেখতে হবে যে জায়গায় চারারকম করছেন সেখানে ঠিকঠাক মতো আলো বাতাস পাওয়া যায় কিনা।

পাথরকুচি গাছ আপনি বাসার উঠানে কিংবা ছাদে টবে করে লাগাতে পারবেন খুব সহজেই এই গাছের বিশেষ কোনো যত্ন নিতে হয় না দেখে এই গাছটি সব জায়গায় খুব সহজে বেড়ে ওঠে। পাথরকুচি গাছ রোপনের পর টানা ২-৩ দিন পানি শেষ দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেন গাছের গোড়া শুকিয়ে না যায় আবার খুব বেশি পানি দেওয়া যাবে না।

পাথরকুচি পাতা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের নাইট্রোক্সাইড প্রলেপ বাড়িয়ে দেয়। আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী।কারণ পাথরকুচি গাছের জন্য খুব একটা পানির প্রয়োজন হয় না। যেহেতু পাথরকুচি গাছ একটি ঔষধি গাছ এবং এর চারা সংরক্ষণ এবং রোপন করা অনেক সহজ তাই দেরি না করে পাথরকুচির চারা রোপন করুন এবং বিভিন্ন সমস্যা থেকে সমাধান পান।

পাথরকুচির পাতা কখন খেতে হয় 

পাথরকুচি গাছের উপকারিতা।পাথরকুচি গাছের পাতা কখন খেলে উপকার পাবেন চলন জেনে। পাথরকুচি গাছের পাতায় বিভিন্ন ধরনের ঔষধি গুনাগুন থাকায় এই গাছটির উপকার অপরিসীম। সকালে খালি পেটে কিংবা মধ্য দুপুর এবং রাতে দুই থেকে তিনটি পাথরকুচি গাছের পাতা নিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে। 

পাথরকুচি পাতা কখন খেলে উপকার পাবেন। পেটের সমস্যা কি সমস্যার জন্য মূলত পাথরকুচির পাতা সকালে খালি পেটে সেবন করলে বিভিন্ন রোগ শিকড় থেকে নির্মূল করতে সাহায্য করে।পাথরকুচি পাতার রক্ত পরিষ্কার করতে অনেক সাহায্য করে রক্তেরমধ্যে থাকা বিভিন্ন ধরনের জীবাণু দূর করতে সাহায্য করে।

পাথরকুচির পাতাকে উপকার পেতে চাইলে বিশেষ করে সকালে খালি পেটে একটু সেগুন করবেন। এছাড়াও রাতে ঘুমানোর আগে হালকা কুসুম গরম পানির সাথে কিছুটা পাথরকুচি পাতার রস নিয়ে মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার পাবেন। এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক পাথরকুচি পাতার বৈশিষ্ট্য।


পাথরকুচি পাতার বৈশিষ্ট্য 

পাথরকুচি গাছের পাতার উপকার সম্পর্কে এবং এর ঔষধি গুন সম্পর্কে এতক্ষন আমরা আলোচনা করছিলাম এখন চলুন জেনে নেই পাতার বৈশিষ্ট্য কেমন হয়। পাথরকুচির গায়ে সাধারণত দুই থেকে তিন সেন্টিমিটার লম্বা হয়ে থাকে। এর পাতার আকৃতি খুব বেশি বড় নয় পাথরকুচি পাতার আকৃতি মিডিয়াম সাইজের হয়ে থাকে এবং পাতা মোটা হয়ে থাকে।

 পাথরকুচি গাছের আকৃতি এবং উচ্চতা কম হওয়ায় এ কাজটি আপনি যেখানে সেখানে রোপন করতে পারেন খুব অল্প জায়গার মধ্যেই। পাথরকুচির গাছ টবে করে লাগিয়ে বাসার বারান্দায় এবং ছাদে খুব সহজে রাখা সম্ভব।পাথরকুচি গাছের আকৃতি কম হয় এর সৌন্দর্য অনেক বেশি গাছের আকৃতি অনুযায়ী পাতার আকৃতি ও অনেকটা মিডিয়াম। 

পাথরকুচি গাছের পাতা লম্বা এবং চ্যাপ্টা ধরনের হয়ে থাকে। পাথরকুচি গাছের মধ্যে এর পাতায় সবথেকে বেশি কার্যকরী এবং প্রয়োজনী। সাধারণত পাথরকুচি গাছে ফুল এবং ফল দেখা যায় না এবং এর দুই টির বিশেষ কোনো প্রয়োজনও হয় না। তবে পাথরকুচি গাছের শীতকালে ফুল এবং গ্রীষ্মকালে ফল হয়ে থাকে। 

পাথরকুচি গাছের ঔষধি গুন 

পাথরকুচি গাছের উপকারিতা এবং তার ঔষধি গুন সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। পাথরকুচির পাতা বিভিন্ন ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা যায়, যেমন সর্দি গায়ে ব্যথা পেট ফাঁপা ফুলে যাওয়া এবং হজম শক্তির সমাধান করে থাকে এই পাথরকুচির পাতা। পাথরকুচি পাতা খাওয়ার ফলে রক্ত পরিষ্কার হয় রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে।

 পাথরকুচির পাতা শিশুদের পেট ব্যথা এবং পিঠ ব্যথায় সারাতে সাহায্য করে। কিডনির পাথর অপসারণ করতে সাহায্য করে।পাথরকুচির গাছের পাতা ত্বকের জন্য অনেক উপকারী এমনকি রক্তক্ষরণ কমাতেও সাহায্য করে পাথরকুচির পাতা। শরীরের জ্বালাপোড়া দূর করতে অনেক উপকারী এই পাথরকুচির পাতা। 

পাথরকুচি গাছের পাতার ঔষধি গুনাগুন অনেক বেশি থাকা। এমনকি বিষাক্ত পোকার বিষ তুলতেও অনেক উপকারে আসে এই পাথরকুচির গাছের পাতা। পাথরকুচি গাছের পাতা ত্বকের জন্য উপকারী কারণ পাথরকুচি গাছের পাতায় অনেক পরিমান পানি থাকে। সাধারণত পাথরকুচি গাছের ফুল এবং ফল পাওয়া যায় না এর জন্য গাছের প্রাপ্ত বয়স হতে হবে। পাথরকুচি বাতাস সবুজ হয়ে থাকে এবং এর ধার দিয়ে কিছুটা সাদা  অংশ দেখা যায়।

পাথরকুচি কি জাতীয় উদ্ভিদ

পাথরকুচি গাছের উপকারিতা। পাথরকুচি গাছ একটি অতিপরিচিত ঔষধি উদ্ভিদ। প্রাচীনকাল থেকে এটি ঔষধি গাছ হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে নানা কাজে। প্রাকৃতিক গুনাগুন এবং ঔষধি গুনাগুন বেশি থাকায় এই কাজটি অতি পরিচিত একটি গাছ। পাথরকুচি গাছের চারা পাওয়া অতি সহজ একটি পাতা সাধারণভাবে মাটিতে ফেলে রাখলে অনেক চারা জন্মায়।


পাথরকুচি গাছের পাতা টাটকা পাতা পরিমান মত গরম করে কাটা বা ব্যাথার স্থানে লাগালে খুব উপকার পাওয়া যায়। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আমরা সকলেই পাথরকুচি গাছ এবং তার  পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরেছি আশা করি সকলে এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে উপকৃত হবে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url